মুদি দোকানে ফোন বিক্রি-এবিডির, রাতারাতি শিরোনামে পাতিদারের ফোন চিনতাইকারী
বারবার, ছত্তগড় - রাতারাতি শিরোনামে উপস্থিতন ছত্তগড়ের গারিয়া বন্দী ক্ষমতা দেবভোগ একটি মুদিখানা দোকানের অধিকারী মনিণী। একটি সিমকার্ড বদল করার পরেই তাকে ফোন করে কোহলি, এবি ডিভিলিয়ার্স, রজত পাতিদাররা। সেই দোকানে গিয়েছিলাম। বিতর্ক মজার ধারণা পরে তার ভুল আলোচনা করতে পারেন তিনি। জল এতটাই দূর গড়ায় যে মনীশের বাড়িতে না করে পুলিশ।
খবরের খবর, গত ২৮শে জুন থেকে স্থানীয় একটি শহর থেকে একটি সিমকার্ড উদ্যোক্তা মনীষী। মোবাইলে সিম ভরে হোয়াট্সঅ্যাপ ইনস্টল করতে সেখানে দেখা যায় বেঙ্গালুরু স্বতন্ত্র রজত পাতিদারের ছবি। মণি তার বন্ধু খেমরাজও সহ ছিল বিষয়টা নেহাই মজার। একের পর এক ফোন আসে। কেউ নিজেকে ডিলি কোহলি, কেউ এবিভিলিয়ার্স বলে উল্লেখ করেন।
গত ১৫ই জুলাই আপিল একটি নম্বর থেকে ফোন পান মনি। উল্টোপেপে একজন ব্যক্তি বলেন, "ভাই, আমি রজত পাতিদার। এই নম্বরটি আমার। দয়া করে সিম ফেরত দিন।" তখন মন্তব্য না মনে মনে মজা করে বলেন, "আমি ধোনি।" সামনের ব্যক্তি বার বার লাভ হয়নি। পথ তিনি পুলিশ অভিযোগ করেন।
১০ মিনিটের মধ্যে মুদি সির বাড়িতে হাজির পুলিশ। কথাই আলোচনা করতে পারে ভাল বেঙ্গালুরু তাকে ফোন। প্রকৃতপক্ষে ৯০ দিন কোনো সিম নিষ্ক্রিয় থাকলে দোকানিরা অন্য গ্রাহককে দেন। ঠিক এমনই পাদারের সঙ্গেও। তবে পুলিশ শুধুমাত্র স্বাভাবিকর পরেই মণিশ সেই সিম প্রতীক দেন। অসাধারণ ব্যক্তি সাক্ষী থাকতেন এই ব্যক্তি। এই খবর ছড়িয়ে পরে পুরো এলাকায়। লেখক কোহলির সিম হলে আরও ভালো হতো, মজার হতো। লেখক বলেছেন: আমি আমি একজন ব্যক্তি কোহলির সিম পাই।